গোলাম মোর্শেদ চন্দন

গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গীপাড়া থানার বাঁশবাড়ীয়া গ্রামে ১৯৭৪ সালের ৬ নভেম্বর তার জন্ম। পিতা বীরমুক্তিযোদ্ধা মরহুম মাজাহারুল হক (বাহার তালুকদার) এবং মাতা কামরুন নেছা। চন্দন পেশায় ব্যাবসায়ী হলেও নেশায় সার্বক্ষণিক কবি। কবিতা ছাড়াও তিনি অসংখ্য গীতি কবিতার রচয়িতা। তার মৌলিক প্রবন্ধ ‘পরকীয়া’ পাঠক মহলে বেশ প্রশংসনীয় হয়েছে।
গ্রন্থাবলি: একদিন দিগন্তের সাথে, তুমিও; বিষবৃক্ষপূরাণ; যেখানে রাত্রি শেষ সেখানেও রাত; খুঁজি, পূরাণ দেয়ালের ভাঁজে; মাতাল পূর্ণস্নান।
মাতাল পূর্ণস্নান – কলকাতায় অনুষ্ঠিত ‘পূর্বপশ্চিম সাহিত্য সম্মাননা ২০১৭’ তে কবি শান্তিময় বিশ্বাস স্মৃতি পুরস্কার অর্জন করে।
১১.
অনন্ত সব প্রেম
বুকের গোপন আলমারিতে
হয়ে আছে ফ্রেম।
১২.
দিগ্বিজয়ী চাওয়া
খুব গোপনে হয় চলমান
আদিগন্তে পাওয়া।
১৩.
কেমন বোকার চোখ
আঁধারে সে আলো দেখে
আলোতে অভোগ।
১৪.
কেমনে ফিরে চাই
সামনে দেখি অথির আলো
নদীতে সাঁৎরাই
১৫.
একা নয়তো একা
খুব গোপনে পেলেই হবে
পরমাত্মার দেখা;
১৬.
অন্ধকারের আলো
সাদা চোখে যায় না দেখা
পুরোটা গোছাল।
১৭.
সব দিকে যার শূণ্য
তার জীবনটা হবেই হবে
সৃষ্টি সুখে পূর্ণ।
১৮.
ফুরিয়ে গেলে চাল
অভাবী মন খোঁজে আপন
দেখে সব বেতাল।
১৯.
চোখ যেখানে ম্লান
বেঁচে থাকার প্রয়োজনে
খুঁজে সংস্থান।
২০.
দুঃখগুলো মলিন চোখে বলে
ভালো থেক অনন্ত সুখ একাকী তাহলে।
COMMENT
শুভ কামনা প্রিয় সম্পাদক